সকালের নাশতা তথা ব্রেকফাস্ট যেন স্বাস্থ্যকর এবং সুষম হয়, সেদিকে আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন পুষ্টিবিদ তপতী সাহা। তিনি বলেন, আমাদের নাশতা অবশ্যই হতে হবে সকাল ৭টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে। সেখানে অবশ্যই কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবারের পাশাপাশি ভিটামিন এবং মিনারেলস যুক্ত খাবার থাকতে হবে।
সেখানে প্রোটিন থাকতে হবে। সব ধরনের খাবার যখন একসঙ্গে যুক্ত থাকবে সেটাকে সুষম ও পুষ্টিকর খাবার বলা যায়। সে খাবারটি অবশ্যই হেলদি প্রসেস মেনটেইন করে হতে হবে। ব্রেকফাস্টের একটা মিনিং আছে অর্থাৎ আমাদের ফাস্টিংটাকে আমরা ব্রেক করছি। এটা আমাদের সারাদিনের এনার্জি বুস্ট আপের একটি অন্যতম মাধ্যম। অবশ্যই সেটা সকালে চা-বিস্কুট অথবা কফি বিস্কুট হবে না।
এরপর মিড মর্নিংয়ে আমাদের হেলদি কোনো স্নেক্স খেতে হবে। এক্ষেত্রে আপনারা কিছু নাটস্ খেতে পারেন, এটি হচ্ছে হেলদি ফ্যাট। কিছু ফ্রুটস খেতে পারেন। এই স্ন্যাক্স সবার জন্য অবশ্যই জরুরি। বেশি জরুরি যারা ডায়াবেটিক রোগী।
কারণ উনাদের দেখা যায় সকালবেলা নাশতা খাওয়ার পর লাঞ্চ করেন ২টা-আড়াইটার দিকে। এক্ষেত্রে অনেক সময় তাদের হাইপোগ্লাইসেমিক ফিলিংস হতে পারে। অর্থাৎ সুগার লেভেল হঠাৎ করে কমে যেতে পারে। তাদের জন্য এই স্ন্যাক্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সূত্র: ডক্টর টিভি
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।